Download লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Download লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রবিবার, ১৭ জুন, ২০১৮

ভাগবত কুসুমাঞ্জলিঃ



♦ ভাগবত-কুসুমাঞ্জলিঃ
By রায় পণ্ডিত গোবিনলাল বন্দোপাধ্যায় কবিরত্ন বাহাদুর
গ্রন্থ বিবরণ→ দ্বাদশ স্কন্ধে সম্পূর্ণ শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ হতে ভক্তিযোগসাধনাত্মক মূল শ্লোকের সার সংকলনপূর্বক ‘ভক্তমনোরঞ্জিনী’ টীকা ও তাৎপর্যব্যাখ্যা সমন্বিত বঙ্গানুবাদ ৷

Pdf Download Link → ( ক্লিক করুন )


//ওঁ শ্রীকৃষ্ণার্পণমস্তু//

শ্রীকৃষ্ণ-লীলামৃত ও শ্রীকৃষ্ণ-রাসলীলা



♦ গ্রন্থের নাম :  শ্রীকৃষ্ণ-লীলামৃতম্
By ভাগবতাচার্য্য—প্রভুপাদ শ্রীনীলকান্ত দেবশর্ম্মা গোস্বামী
গ্রন্থ বিবরণ→ এই গ্রন্থের প্রথমার্ধে সংস্কৃত শ্লোকে গোলক-লীলা, অবতার-লীলা, জন্মলীলা, অসুর-সংহার, চৌর্য্য, মৃদ্ভক্ষণ, দামোদর, ব্রহ্ম-মোহন, কালিয়দমন, বস্ত্রহরণ, অন্নভিক্ষা, গিরিধারণ, নন্দোদ্ধার ও রাসলীলা বর্ণিত হয়েছে এবং দ্বিতীয়ার্ধে ঐ সকল লীলার বাংলা অনুবাদচ্ছলে তাৎপর্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে ৷
Pdf Download Link→( ক্লিক করুন )




♦ গ্রন্থের নাম : শ্রীকৃষ্ণরাসলীলা
By ভাগবতাচার্য্য—প্রভুপাদ শ্রীনীলকান্ত দেবশর্ম্মা গোস্বামী
গ্রন্থ বিবরণ→ শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ অন্তর্গত ‘রাস-পঞ্চাধ্যায়’ এর অন্বয়, অনুবাদ, শ্রীধর স্বামিটীকা ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা ৷
Pdf Download Link→ ( ক্লিক করুন )


৷৷ ওঁ শ্রীকৃষ্ণার্পণমস্তু ৷৷

ভাগবত প্রবেশ






♦ ভাগবত-প্রবেশ
By বৈষ্ণবাচার্য্য—প্রভুপাদ শ্রীমৎ প্রাণকিশোর গোস্বামী

Pdf Download Link → ( ক্লিক করুন )



শুক্রবার, ১৫ জুন, ২০১৮

বেদান্ত প্রবেশ




♦ বেদান্ত-প্রবেশ
(‘ব্রহ্মসূত্র ও শ্রীমদ্ভাগবত’ গ্রন্থের ভূমিকা)
By বেদান্ত-বিদ্যার্ণব, আচার্য্য শ্রীরামপদ চট্টোপাধ্যায়
ভূমিকা— মহামহিমোপাধ্যায় ডঃ শ্রীজীব ন্যায়তীর্থ
মুখবন্ধ— ডক্টর শ্রীনারায়ণ চন্দ্র গোস্বামী

Pdf Download Link: ( Click here! )


সোমবার, ১৪ মে, ২০১৮

নারদ ভক্তিসূত্র ও শাণ্ডিল্যসূত্র




♦ নারদ ভক্তিসূত্র
মূল সূত্র, সরল অনুবাদ এবং টীকা-সমন্বিত
অনুবাদ ও সম্পাদনা → নীলোৎপল সিনহা
Pdf Download Link.: ( Click here to Download )


♦ শাণ্ডিল্যসূত্রম্
মেথিল শ্রীভবদেবভট্ট বিরচিত ‘অভিনব’ ভাষ্য
                   এবং
শ্রীহৃষীকেশ শাস্ত্রী কৃত বঙ্গানুবাদ
Pdf Download Link : ( Click here to Download )


৷৷ ওঁ শ্রীকৃষ্ণার্পণমস্তু ৷৷

শনিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৮

গীতা প্রক্ষিপ্তবাদ নিবারণ (পিডিএফ ফাইল সহ)



গীতা কি প্রক্ষিপ্ত?
=============
আজকাল কতিপয় অপপ্রচারকারী ধূর্তগণকে এই কথা বলতে শোনা যাচ্ছে যে, সাতশত শ্লোকযুক্ত যে সপ্তশতী গীতা বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে সমাদৃত ও প্রচারিত সেই গীতা নাকি প্রকৃত গীতা নয়!!! উহা প্রক্ষিপ্ত! প্রকৃত গীতা মূলত সত্তরটি শ্লোকযুক্ত, যাকে উক্ত দুষ্কৃতকারীরা প্রাচীন গীতা নাম দিয়ে প্রচার করছে ৷ তাদের তথ্যমতে— ভারত মহাসাগর অন্তর্গত যবদ্বীপে প্রথমে হিন্দু রাজ্য ছিল, 1478 খ্রিস্টাব্দে যখন যবদ্বীপে মুসলিম রাজ্য স্থাপিত হয় ৷ তখন যবদ্বীপের বাহুরাহু নামক জনৈক ব্রাহ্মণ বহু শত শাস্ত্র গ্রন্থ সাথে নিয়ে আত্মরক্ষার্থে বালিদ্বীপে এসেছিলেন। সেই ব্রাহ্মণের আনিত মহাভারতের ভীষ্পর্ব অন্তগর্ত এক গীতা পাওয়া গেছে যাতে মাত্র ৭০টি শ্লোক ছিল ৷ তাই বর্তমানে প্রচারিত ৭০০ শ্লোকযুক্ত গীতা প্রক্ষিপ্ত ৷
এই দাবিটি সম্পূর্ণ অমূলক ৷ প্রকৃত সত্য উদঘাটন করতে হলে যবদ্বীপের ইতিহাসটা একবার জানা প্রয়োজন ৷ যবদ্বীপ —যার বর্তমান নাম জাভাদ্বীপ, এই জাভাদ্বীপবাসীরা প্রথমে হিন্দু ছিল, মধ্যে অনেকে বৌদ্ধ হয়েছিল এবং ১৪৭৮ খ্রিষ্টাব্দে মুসলিম আক্রমণের পর বহু সংখ্যক মুসলিম হয়েছিল ৷ প্রাথমিক অবস্থায় তারা যখন হিন্দু ছিল তখন তাদের মহাভারতে সম্পূর্ণ ৭০০ শ্লোকযুক্ত গীতা অবশ্যই ছিল, তারপর তারা যখন মুসলিম হয় তখন গীতা হতে বিভিন্ন অংশ নিষ্কাশিত হয় ৷ মুসলমানদের মতে ঈশ্বরের মূর্ত্তি নাই, কিন্তু ভগবদগীতা বক্তা শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং ঈশ্বর, তিনি নিজেই একথা গীতাতে ঘোষণা করেছেন এবং বিশ্বরূপ দেখিয়ে তা প্রমাণিতও করেছেন, আবার পার্থসারথিমূর্ত্তিতে সকলের দৃষ্টিগোচরও হয়েছেন ৷ এ ক্ষেত্রে মুসলমানদের নিকট গীতার বিভিন্ন অংশ যে বিরক্তির হবে তাতে সন্দেহ কি? এজন্য তারা গীতার বিভিন্ন অংশ ছেঁটে ফেলতে আরম্ভ করেছিল ৷ তাপর যখন কোন ব্রাহ্মণ ধর্মগ্রন্থাদি নিয়ে জাভাদ্বীপ হতে বালিদ্বীপে পালিয়ে আসে তখন তার নিকটস্থ গীতাতে কেবল ৭০টি শ্লোকমাত্র অবশিষ্ট ছিল ৷ কারণ ১৪৭৮ খ্রিষ্টাব্দের পূর্ব হতেই সমগ্র ভারতবর্ষে সম্পূর্ণ ৭০০ শ্লোকযুক্ত গীতা প্রচারিত ছিল, তার প্রমাণ রামানুজাচার্য ও মধ্বাচার্যের গীতা ভাষ্য ৷ যদি আদি হতেই মহাভারতে গীতা সত্তর শ্লোকযুক্ত হতো তবে শ্রীরামানুজাচার্য (১০১৭-১১৩৭ খ্রিঃ)  সাতশত শ্লোকযুক্ত গীতার ওপর ভাষ্য লিখলেন কিভাবে? এছাড়া শ্রীমধ্বাচার্য (১২৩৮-১৩১৭ খ্রিঃ) সাতশত শ্লোকময়ী গীতার ওপর ‘গীতাভাষ্য’ ও ‘গীতা তাৎপর্য নির্ণয়’ নামক দুটি গ্রন্থ লেখেন ৷ অতএব, জাভাদ্বীপবাসী হিন্দুদের নিকট মহাভারত অন্তর্গত যে সাতশত শ্লোকযুক্ত গীতা ছিল তা ১৪৭৪ খ্রিষ্টাব্দের পর মুসলমানদের হস্তক্ষেপের ফলে বহু শ্লোক নিষ্কাশিত হয়ে সত্তরটি শ্লোক মাত্র অবশিষ্ট ছিল ৷ কিন্তু মূর্খেরা উল্টো বুঝে পবিত্র শ্রীমদভগবদ্গীতাকে প্রক্ষিপ্ত বলে প্রচার করছে ৷


হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ ভট্টাচার্য্য লিখিত ‘ভগবদ্গীতাসম্বন্দে প্রক্ষিপ্তবাদের প্রতিবাদ’ নামক একটি প্রবন্ধ পিডিএফ ফাইল আকারে দেওয়া হলো ৷ সকলে ডাউনলোড করে পড়ুন ও প্রক্ষিপ্তবাদীদের দাবির অমূলকতা দর্শন করুন ৷—
Pdf Download Link : ( Click here! )


৷৷ ওঁ হরিঃ ওঁ ৷৷


বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮

Isaavaasya Upanishat



Isaavaasya Upanishat is a book of English  translation of the original Sanskrit text of  the said Upanishat with its commentaries  by Sri Sankaraachaarya and Sri Madhvaachaarya. Compiled and Translated  by Ravindranath  Acharya.

[ Pdf Download Link: ( Click here! ) ]


বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০১৮

গৌড়ীয় বৈষ্ণব-দর্শন : অচিন্ত্যভেদাভেদ-বাদ


শ্রীশ্রীরাধাগোবিন্দ নাথ সম্পাদিত -
                  “গৌড়ীয় বৈষ্ণব-দর্শন”
           দ্বিতীয় খন্ড—অচিন্ত্যভেদাভেদ-বাদ
(আলোচ্য  বিষয়ঃ ব্রহ্মসূত্র, উপনিষদ, শ্রীমদ্ভগবদগীতা)

[ Pdf Download Link : ( Click here ) ]

ওঁ শ্রীকৃষ্ণার্পণস্তু ৷

রবিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৮

শ্রীমন্ত্র-ভাগবতম্ : বেদে কৃষ্ণকথা


শ্রীমন্ মহাপ্রভু গৌরাঙ্গসুন্দর বলেছেন—
“গৌণ মুখ্য বৃত্তি বা অন্বয় ব্যতিরেকে ৷
বেদের প্রতিজ্ঞা কেবল কহয় কৃষ্ণকে ৷৷”
এই কথা পড়ে প্রথমে আমরা আশ্চর্যান্বিত হই ৷ বেদে কৃষ্ণকথা কই?
অসতাং নিগ্রহার্থায় ধর্ম্মসংরক্ষণায় চ ৷
অবতীর্ণো মনুষ্যাণামজায়ত যদুক্ষয়ে ৷
স এষ ভগবান্ বিষ্ণুঃ কৃষ্ণতি পরিকীর্ত্ত্যতে ৷৷
“সেই ভগবান বিষ্ণুই দুর্জ্জনের নিগ্রহ এবং ধর্ম্মরক্ষার জন্য মনুষ্যমধ্যে অবতীর্ণ হইয়া যদুকুলে জন্মিয়াছিলেন; তাঁহাকেই ‘কৃষ্ণ’ বলা হয় ৷” (বনপর্ব, ২২৬/৬৮)
কিন্তু যখন বুঝলাম কৃষ্ণ আর বিষ্ণু একই, তখন আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই ৷ কারণ পবিত্র বেদে ভগবান বিষ্ণুর কথা অনেক আছে ৷ সুতরাং বেদে কৃষ্ণকথা আছে ৷ তবে মহাপ্রভু বলেছেন— কেবল কৃষ্ণকথা বলাই বেদের প্রতিজ্ঞা ৷ এই কথা কি করে ঠিক হয় তা চিন্তার বিষয় ৷ কেননা বেদে অগ্নি, ইন্দ্র, বায়ু, বরুণ প্রমুখ দেবতাদের কথা আছে ৷ তাহলে বেদ শুধু কৃষ্ণকথাই বলেছে তা কিরুপে সত্য হয়?
উত্তর এই যে, বেদে যত দেবতাদের কথাই থাকুক, তা মূলত একজনেরই নাম ৷ বেদ কেবল এতজনের কথাই বহু প্রকারে, বহু নামে বলেছে ৷ প্রমান দেখুন, বেদ বলেছে—
১) “একং সদ্বিপ্রা বহুধা বদন্ত্যগ্নিং যমং মাতরিশ্বানমাহুঃ”
—“তিনি এক ও সৎ (নিত্য), তাঁহাকেই জ্ঞানীগণ বিভিন্ন নাম দিয়া থাকেন— তাঁহাকেই অগ্নি, যম, মাতশ্বিরা প্রভৃতি বলা হয় ৷” (ঋগ্বেদ ১/১৬৪/৪৬)
২) “যিনি আমাদিগের পিতা ও জন্মদাতা, যিনি বিধাতা, যিনি বিশ্বভুবনের সকল স্থান অবগত আছেন, যিনি অনেক দেবগণের নাম ধারণ করেন, কিন্তু এক ও অদ্বিতীয়, ভুবনের লোকে তাঁহাকে জানিতে ইচ্ছা করে ৷” (ঋগ্বেদ ১০/৮২/৩)

অর্জুনও বলেছেন, “বায়ু, যম, অগ্নি, বরুণ, তুমিই ৷ পিতামহ ব্রহ্মাও তুমি এবং ব্রহ্মার জনকও তুমি ৷ তোমাকে সহস্র বার নমস্কার করি, আবারও পুণঃ পুণঃ তোমাকে নমস্কার করি ৷” (গীতা ১১/৩৯)

গীতাতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ংই বলেছেন, “আমিই এই জগতের পিতা, মাতা, বিধাতা, পিতামহ”(৯/১৭) এবং—
“বেদৈশ্চ সর্বৈরহমেব বেদ্যো বেদান্তকৃদ্ বেদবিদেব চাহম্”
অর্থাৎ, আমিই সমস্ত বেদের জ্ঞাতব্য এবং আমিই বেদান্তকর্তা ও বেদবিৎ (১৫/১৫)৷

এছাড়া ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা বেদে সরাসরি থাকতে পারে কিনা? অনেকে আপত্তি করেন যে শ্রীকৃষ্ণ দ্বাপর যুগের লোক, অথচ বেদ সৃষ্টির প্রারম্ভে উৎপন্ন, তাহলে বেদে কৃষ্ণকথা কিভাবে থাকতে পারে ৷ এই আপত্তিকারীদের মনে ধারণা যে বেদ যেহেতু সৃষ্টির প্রারম্ভে উৎপন্ন, তাই বেদে কেবল ঐ সময়ের কথা থাকা সম্ভব ৷ যদি তাই-ই হয়, তবে বেদ নিত্য হয় কি করে? বেদ নিত্য তথা সর্বকালের, তাই বেদে অতীত-বর্তমান-ভবিষৎ সকল কালের কথাই থাকা সম্ভব, নতুবা বেদ নির্দিষ্ট সময়কালের মধ্যে পরিছন্ন হয়ে যায় ৷ তাছাড়া গৌড়ীয় আচার্যগণ কৃষ্ণলীলার নিত্যতা প্রতিপাদন করেছেন, অতএব নিত্য বেদে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নিত্যলীলা বর্ণিত থাকবে তা অসম্ভব হয় কি করে?

অতি দুঃখের বিষয় এই যে, শ্রীকৃষ্ণই বেদের একমাত্র জ্ঞাতব্য বিষয় হওয়া সত্ত্বেও প্রচলিত বেদভাষ্যগুলোতে শ্রীকৃষ্ণের কথা উল্লেখ করা হয়নি ৷ তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরছি এমন একটি গ্রন্থ যেখানে বেদমন্ত্রে কৃষ্ণলীলা প্রতিপাদন করা হয়েছে ৷ গ্রন্থটি—

শ্রীমন্ নীলকন্ঠ সূরি কৃত ‘শ্রীমন্ত্র-ভাগবতম্’

           ( Pdf Link : Click here to Download )



সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৭

বাংলা উপনিষদ ডাউনলোড

Download Pdf Upanishads in Bengali


                        ঈশোপনিষৎ

           [ Pdf Download Link : (Click here]


                          উপনিষদঃ 

          (তৈত্তিরেয়, ঐতরেয় ও শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ)
            [ Pdf Download Link: (Click here) ]



              উপনিষদ্ ভাবনা (১ম খন্ড)

              [ Pdf Download Link: (Click here) ]

                 উপনিষদ্ ভাবনা (২য় খন্ড)

             [ Pdf Download Link: (Click here) ]





সাম্প্রতিক পোস্ট

পুরুষ—কৃষ্ণ ৷৷ প্রকৃতি—রাধা

 পুরুষ—কৃষ্ণ ৷৷ প্রকৃতি—রাধা ======================= যোগেনাত্মা সৃষ্টিবিধৌ দ্বিধারূপো বভূব সঃ ৷ পুমাংশ্চ দক্ষিণার্ধাঙ্গো বামাঙ্গঃ প্রকৃতিঃস্...

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ